বুধবার, ২৫ Jun ২০২৫, ০৮:২৩ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
কোন পণ্য বা সেবার জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করতে চান? আপনি যদি বিজ্ঞাপন তৈরি করতে আগ্রহী হন সুযোগ আছে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
এখন ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা মানবতার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে: তারেক রহমান ২০১৮ সালের নির্বাচন ◼️শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডিজেলের দাম কমলো লিটারে ২ টাকা, পেট্রল-অকটেনে ৩ টাকা জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী সংস্কারবিরোধী আমলাদের অপসারণে কর্মসূচি ঘোষণা বাজারে আসছে নতুন নোট, পাওয়া যাবে যেদিন থেকে ইশরাকের কর্মসূচি ৪৮ ঘণ্টা স্থগিত, ‘সরকারের অবস্থান’ দেখে সিদ্ধান্ত কোরবানির গরুর দাম কেমন এ বছর কুশুরা আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয় মার্কেট কমিটি ২০২৫

শেখ হাসিনা আসলে কোথায়, নতুন তথ্য প্রকাশ্যে

প্রতিদিন ডেস্কঃ
৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের মুখে পালিয়ে ভারতে যাওয়া বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বর্তমানে নয়াদিল্লির লুটেনস বাংলো জোনের একটি সুরক্ষিত বাড়িতে রয়েছেন। প্রটোকল অনুযায়ী, তিনি মাঝে মাঝে লোধি গার্ডেনে হাঁটতে বের হন।

ভারতের গণমাধ্যম দ্য প্রিন্টের এক প্রতিবেদনে জানানো হয়েছে, শেখ হাসিনার জন্য বরাদ্দকৃত বাংলোটি তার মর্যাদা অনুসারে অত্যন্ত বড় এবং নিরাপত্তার খাতিরে এখানে সুরক্ষার ব্যবস্থা করা হয়েছে। সাধারণত, এই ধরনের বাংলো ভারতের মন্ত্রী, পার্লামেন্ট সদস্য ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের জন্য বরাদ্দ থাকে। তবে, শেখ হাসিনার গোপনীয়তা এবং নিরাপত্তার বিষয়টি বিবেচনায় রেখেই দ্য প্রিন্ট ওই বাংলোর ঠিকানা প্রকাশ করেনি। শেখ হাসিনার নিরাপত্তা ব্যবস্থা অত্যন্ত কঠোর। সাদা পোশাকে নিরাপত্তারক্ষীরা ২৪ ঘণ্টা তার চারপাশে থাকেন।

একটি সূত্র জানিয়েছে, শেখ হাসিনা ইতোমধ্যে দুই মাসের বেশি সময় ধরে ওই বাংলোতে বসবাস করছেন এবং সেখানে তার থাকার সব ব্যবস্থাও রয়েছে।

৫ আগস্ট, শেখ হাসিনা বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজে করে ভারতে পৌঁছান। তার সঙ্গে ছিলেন ভারতের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা অজিত দোভাল ও অন্যান্য জ্যেষ্ঠ সামরিক কর্মকর্তারা। উড্ডয়নের পর, তিনি কিছু সময় হিন্ডন বিমান ঘাঁটিতে অবস্থান করেন, যেখানে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যাপ্ত ছিল না বলে জানা যায়। ফলে, দ্রুতই তাকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিয়ে এসে লুটেনস এলাকায় স্থায়ী করা হয়।

এদিকে, শেখ হাসিনা বাহিরে চলাফেরা করেন কিনা, এমন প্রশ্নের উত্তরে একটি সূত্র জানায়, প্রয়োজন হলে মূল নিরাপত্তা দলের সঙ্গে যোগাযোগ করে ব্যবস্থা নেয়া হয়।

বাংলাদেশ সরকারের কাছে শেখ হাসিনার অবস্থান সম্পর্কে ভারত আনুষ্ঠানিকভাবে কিছু জানায়নি। তবে, আগস্টে ভারতের লোকসভায় পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর জানিয়েছিলেন, শেখ হাসিনা সংক্ষিপ্ত সময়ের নোটিসে ভারতে আসার অনুমতি চেয়েছিলেন।

শেখ হাসিনার সঙ্গে ভারতে গিয়েছিলেন তার ছোট বোন শেখ রেহানা। তবে, শেখ রেহানা এখনো তার সঙ্গে রয়েছেন কিনা, তা নিশ্চিত করা যায়নি।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত