শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০১:১৮ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
কোন পণ্য বা সেবার জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করতে চান? আপনি যদি বিজ্ঞাপন তৈরি করতে আগ্রহী হন সুযোগ আছে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৩২ নম্বরের বাড়ি কুশুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ধামরাই উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সভা অনুষ্ঠিত ৪০নং মহিশাষী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান নির্বাচনের সময়সীমা সম্পর্কে ইসির কাছে জানতে চেয়েছে ইইউ ধামরাইয়ে মুসল্লিদের দাবির মুখে প্রথমে ওরস বন্ধ,ভাঙা হলো মাজার জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী আজ কুশুরা আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮৪ তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত এ বছরের মাঝামাঝিতেই নির্বাচন চায় বিএনপি আওয়ামী লীগের দুর্নীতির কাহিনী সারা বিশ্ব জেনে গেছে◾ মুরাদ

বাড়ছে সব নদ-নদীর পানি, কুড়িগ্রামে নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

সারোয়ার বাবু,কুড়িগ্রাম প্রতিনিধিঃ
উজানে ভারি বৃষ্টিপাত আর পাহাড়ি ঢলের কারণে কুড়িগ্রামে ধরলা, তিস্তা, ব্রহ্মপুত্রসহ সব নদ-নদীর পানি ক্রমাগত বৃদ্ধি পাচ্ছে। পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় এসব নদ-নদীর তীরবর্তী নিচু অঞ্চলের বাদাম ও সবজি ক্ষেত তলিয়ে গেছে।

শনিবার (১৫ জুন) বিকেল ৪টায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তথ্যমতে, গত ২৪ ঘণ্টায় ধরলা নদীর পানি সেতু পয়েন্টে ৮৫ সেন্টিমিটার, দুধকুমার নদের পানি পাটেশ্বরী পয়েন্টে ৮২ সেন্টিমিটার, তিস্তা নদীর পানি কাউনিয়া পয়েন্টে ২২ সেন্টিমিটার ও ব্রহ্মপুত্র নদের পানি নুনখাওয়া পয়েন্টে ২৭ সেন্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পেয়ে বিপৎসীমার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।

ভারি বৃষ্টি অব্যাহত থাকলে আগামী সপ্তাহে জেলায় একটি স্বল্পমেয়াদি বন্যা পরিস্থিতির সৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে জেলা পানি উন্নয়ন বোর্ডের বন্যা পূর্বাভাস ও সতর্কীকরণ কেন্দ্র।

কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগার সূত্রে জানা গেছে, গত ২৪ ঘণ্টায় জেলায় ১০২ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। আগামী কয়েকদিন জেলায় বজ্রসহ ভারি বৃষ্টিপাত অব্যাহত থাকবে।

তিস্তার পানিতে ডুবে গেছে নিম্নাঞ্চলের ফসলি জমি
কুড়িগ্রাম পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) নির্বাহী প্রকৌশলী রাকিবুল হাসান বলেন, ‘ভারতের উজানে ও দেশের বিভিন্ন জায়গায় ভারি বৃষ্টিপাতের কারণে জেলার নদ-নদীগুলোর পানি দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আগামী সপ্তাহে জেলার নিম্নাঞ্চলের চরগুলো তলিয়ে যাবার আশঙ্কা করা হচ্ছে।’

জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ সাইদুল আরীফ বলেন, ‘কুড়িগ্রামে প্রতি বছর বর্ষা মৌসুমে নদ-নদীগুলোর পানি বৃদ্ধি পেয়ে চরের নিম্নাঞ্চলগুলো তলিয়ে যায়। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় প্রাথমিকভাবে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে।’

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত