শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:১৫ পূর্বাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
কোন পণ্য বা সেবার জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করতে চান? আপনি যদি বিজ্ঞাপন তৈরি করতে আগ্রহী হন সুযোগ আছে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো ৩২ নম্বরের বাড়ি কুশুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান ধামরাই উপজেলা নির্বাচন কার্যালয় সভা অনুষ্ঠিত ৪০নং মহিশাষী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে অনুষ্ঠিত বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা, সাংস্কৃতিক ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান নির্বাচনের সময়সীমা সম্পর্কে ইসির কাছে জানতে চেয়েছে ইইউ ধামরাইয়ে মুসল্লিদের দাবির মুখে প্রথমে ওরস বন্ধ,ভাঙা হলো মাজার জিয়াউর রহমানের ৮৯তম জন্মবার্ষিকী আজ কুশুরা আব্বাস আলী উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮৪ তম বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত এ বছরের মাঝামাঝিতেই নির্বাচন চায় বিএনপি আওয়ামী লীগের দুর্নীতির কাহিনী সারা বিশ্ব জেনে গেছে◾ মুরাদ

বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭

প্রতিদিন ডেস্কঃ
দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৭ জনে পৌঁছেছে বলে জানিয়েছে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। ভারত থেকে নেমে আসা পানি ও অতিবৃষ্টির কারণে সৃষ্ট এ বন্যা বিপর্যস্ত করেছে ফেনী, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, খাগড়াছড়ি, নোয়াখালী, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, সিলেট, লক্ষ্মীপুর ও কক্সবাজার জেলার ৬৮টি উপজেলা। মন্ত্রণালয়ের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৫০৪টি ইউনিয়ন বা পৌরসভা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ করা হয়, চট্টগ্রাম, হবিগঞ্জ, সিলেট, খাগড়াছড়ি ও কক্সবাজার জেলার বন্যা পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক। মৌলভীবাজার ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার বন্যা পরিস্থিতির উন্নতি হয়েছে, এবং কুমিল্লা, ফেনী, নোয়াখালী ও লক্ষ্মীপুর জেলাগুলোর বন্যা পরিস্থিতিও ধীরে ধীরে উন্নতি হচ্ছে।

এখন পর্যন্ত বন্যায় ফেনীতে ২৬ জন, কুমিল্লায় ১৭ জন, নোয়াখালীতে ১১ জন, কক্সবাজারে ৩ জন, খাগড়াছড়িতে ১ জন, চট্টগ্রামে ৬ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১ জন, লক্ষ্মীপুরে ১ জন, এবং মৌলভীবাজারে ১ জনের মৃত্যু হয়েছে।

পানিবন্দি ও ক্ষতিগ্রস্ত লোকজনের জন্য ৩ হাজার ৯২৮টি আশ্রয়কেন্দ্র খোলা হয়েছে, যেখানে ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৩০৫ জন মানুষ এবং ৩ হাজার ১৩৯টি গবাদি পশু আশ্রয় নিয়েছে। বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত ১১ জেলায় ৫১৯টি মেডিকেল টিম কাজ করছে।

বন্যা দুর্গত এলাকাগুলোতে ত্রাণ পৌঁছানোর কার্যক্রম চলছে। দূরবর্তী স্থানে থাকা লোকজনের কাছে ত্রাণ পৌঁছে দিতে সংশ্লিষ্ট সকলের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ করা হচ্ছে। ফিল্ড হাসপাতালগুলো প্রস্তুত রাখা হয়েছে এবং সেনাবাহিনী ও জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের চিকিৎসকরা সেবা দিচ্ছেন। স্থানীয় ক্লিনিক ও স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠানগুলোকে বন্যার্তদের জন্য প্রয়োজনীয় স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করতে নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত