বৃহস্পতিবার, ০৩ Jul ২০২৫, ০৬:২৮ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
কোন পণ্য বা সেবার জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করতে চান? আপনি যদি বিজ্ঞাপন তৈরি করতে আগ্রহী হন সুযোগ আছে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
ঢাকার দোহারে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা শেখ হাসিনার প্রতি আচরণ বদলাচ্ছে ভারতের মিডিয়া বাংলাদেশ থেকে ৩ পণ্য আমদানি নিষিদ্ধ করলো ভারত সিএনএন ও নিউইয়র্ক টাইমসের সাংবাদিকদের বরখাস্তের দাবি ট্রাম্পের তিন জাতীয় নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি গঠন এখন ‘মব জাস্টিস’ নামে এক হিংস্র উন্মাদনা মানবতার শত্রু হয়ে দাঁড়িয়েছে: তারেক রহমান ২০১৮ সালের নির্বাচন ◼️শতভাগ ভোট পড়া কেন্দ্রের কর্মকর্তাদের তথ্য চেয়ে ইসিতে দুদকের চিঠি যুক্তরাষ্ট্রের হামলায় ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি ‘ধ্বংসপ্রাপ্ত’, দাবি মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী ডিজেলের দাম কমলো লিটারে ২ টাকা, পেট্রল-অকটেনে ৩ টাকা জিয়াউর রহমানের আজ ৪৪তম শাহাদতবার্ষিকী

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে দেয়া চিটিতে ১৪ পশ্চিমা দূতাবাস যা জানালো

প্রতিদিন ডেস্কঃ
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘাত, প্রাণহানি এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনায় উদ্বেগের কথা জানিয়েছে ঢাকাস্ত পশ্চিমা ১৪ দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের কাছে লেখা এ চিঠিতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে চলমান সংকটের একটি টেকসই সমাধান খুঁজতে ও নতুন করে প্রাণহানির ঘটনা এড়াতে উৎসাহ দিয়েছে তারা।

বুধবার (২৪ জুলাই) পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে সই করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে, অস্ট্রেলিয়া এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) দূতাবাস।

চিঠিতে তারা সংকট সমাধানের পাশাপাশি আন্দোলন মোকাবিলা ও সংঘাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগের জবাবদিহি নিশ্চিত, আটক ব্যক্তিদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় বিচার এবং যত দ্রুত সম্ভব সারাদেশে পুরোদমে ইন্টারনেট চালুর অনুরোধ জানিয়েছে।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ২১ জুলাই ঢাকায় বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফিংয়ের বিষয়টি টেনে দূতাবাস ও হাইকমিশনগুলো বলেছে, মিশনপ্রধানদের সঙ্গে আলোচনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের মাত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগের জবাবদিহি নিশ্চিতের যে ইঙ্গিত আপনি দিয়েছেন, আমরা এর প্রশংসা করছি।

আন্দোলন ঘিরে সংঘাত ও সহিংসতায় জড়িত সন্দেহে আটক ব্যক্তিদের যথাযথ বিচার ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখার ওপর জোর দিয়েছে তারা। এ বিষয়ে বলা হয়েছে, গত কয়েক দিনে আটক ব্যক্তিদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় বিচার নিশ্চিত করা জরুরি। তেমনি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সমাবেশের অধিকারসহ মানবাধিকার সমুন্নত রাখাটিও গুরুত্বপূর্ণ।

আন্দোলন ঘিরে কারফিউ জারি ও ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় সব নাগরিকের জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছে তারা। দূতাবাসগুলো মনে করছে, ইন্টারনেট সংযোগ পুরোপুরি চালু না হওয়ায় দেশে বিদেশে ব্যবসার পাশাপাশি মিশনগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত