শনিবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৫, ০৯:৪২ অপরাহ্ন

বিজ্ঞাপন :
কোন পণ্য বা সেবার জন্য বিজ্ঞাপন তৈরি করতে চান? আপনি যদি বিজ্ঞাপন তৈরি করতে আগ্রহী হন সুযোগ আছে জয়েন করুন।
সংবাদ শিরোনাম
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই ◾ প্রেস সচিব উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা বন্ধ করার আহ্বান অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না তারেক রহমান কর্তৃক উপস্থাপিত ৩১ দফা এবং ইয়াসিন ফেরদৌস মুরাদ এর পক্ষে ধানের শীষ প্রতীকে ভোট প্রার্থনা ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস সাপের কামড়ের অ্যান্টিভেনম সব উপজেলায় পাঠানোর নির্দেশ ৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে দেয়া চিটিতে ১৪ পশ্চিমা দূতাবাস যা জানালো

প্রতিদিন ডেস্কঃ
কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে সংঘাত, প্রাণহানি এবং ধ্বংসযজ্ঞের ঘটনায় উদ্বেগের কথা জানিয়েছে ঢাকাস্ত পশ্চিমা ১৪ দেশের দূতাবাস ও হাইকমিশন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদের কাছে লেখা এ চিঠিতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষকে চলমান সংকটের একটি টেকসই সমাধান খুঁজতে ও নতুন করে প্রাণহানির ঘটনা এড়াতে উৎসাহ দিয়েছে তারা।

বুধবার (২৪ জুলাই) পররাষ্ট্রমন্ত্রীর কাছে পাঠানো ওই চিঠিতে সই করে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ইতালি, স্পেন, নেদারল্যান্ডস, কানাডা, সুইজারল্যান্ড, সুইডেন, ডেনমার্ক, নরওয়ে, অস্ট্রেলিয়া এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন (ইইউ) দূতাবাস।

চিঠিতে তারা সংকট সমাধানের পাশাপাশি আন্দোলন মোকাবিলা ও সংঘাতে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর মাত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগের জবাবদিহি নিশ্চিত, আটক ব্যক্তিদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় বিচার এবং যত দ্রুত সম্ভব সারাদেশে পুরোদমে ইন্টারনেট চালুর অনুরোধ জানিয়েছে।

উদ্ভূত পরিস্থিতিতে ২১ জুলাই ঢাকায় বিদেশি কূটনীতিকদের ব্রিফিংয়ের বিষয়টি টেনে দূতাবাস ও হাইকমিশনগুলো বলেছে, মিশনপ্রধানদের সঙ্গে আলোচনায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কর্মকর্তাদের মাত্রাতিরিক্ত বল প্রয়োগের জবাবদিহি নিশ্চিতের যে ইঙ্গিত আপনি দিয়েছেন, আমরা এর প্রশংসা করছি।

আন্দোলন ঘিরে সংঘাত ও সহিংসতায় জড়িত সন্দেহে আটক ব্যক্তিদের যথাযথ বিচার ও মানবাধিকার সমুন্নত রাখার ওপর জোর দিয়েছে তারা। এ বিষয়ে বলা হয়েছে, গত কয়েক দিনে আটক ব্যক্তিদের যথাযথ প্রক্রিয়ায় বিচার নিশ্চিত করা জরুরি। তেমনি মতপ্রকাশের স্বাধীনতা, সমাবেশের অধিকারসহ মানবাধিকার সমুন্নত রাখাটিও গুরুত্বপূর্ণ।

আন্দোলন ঘিরে কারফিউ জারি ও ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন হওয়ায় সব নাগরিকের জীবনে সুদূরপ্রসারী প্রভাব ফেলেছে বলে মন্তব্য করেছে তারা। দূতাবাসগুলো মনে করছে, ইন্টারনেট সংযোগ পুরোপুরি চালু না হওয়ায় দেশে বিদেশে ব্যবসার পাশাপাশি মিশনগুলোর সঙ্গে বাংলাদেশের যোগাযোগ চরমভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।

সংবাদটি শেয়ার করুন :

© সর্বস্বত্ব স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত